অন্যান্য
উপকরণ ও পরিমানঃ
– পোলাও চাউলঃ ৭৫০ গ্রাম, ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। (চার জন পূর্ন বয়স্ক অনায়েশে শেষ করতে পারবে না), আপনি চাইলে খাবারের চাউল দিয়েও করতে পারবেন, অন্য একদিন সাধারণ খাবারের চাঊল দিয়ে দেখিয়ে দেব।– পেঁয়াজ কুচিঃ হাফ কাপ– শুকনা মরিচঃ ৮/১০টা (ভিতরের বিচি ফেলে দিতে পারেন)– জিরা গুড়াঃ এক টেবিল চামচ (জিরা টেলে বেঁটে গুড়া করলে ঘ্রান বেশ ভাল হয়)– হলুদ গুড়াঃ হাফ চা চামচ কম বেশি (এতে রংটা জমে উঠবে)– এলাচিঃ ৩/৪ টা– দারুচিনিঃ ৩/৪ পিস– লবঙ্গঃ ৪/৫ টা– লবনঃ পরিমান মত– তেলঃ হাফ কাপ কম বেশী– পানিঃ পরিমান মত, চাউলের উপর নির্ভর করবে
প্রণালীঃ
পাত্রে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি, শুকনা মরিচ, এলাচি, দারুচিনি, লবঙ্গ ও সামান্য লবন যোগে ভাঁজুন, পেঁয়াজ হলদে হয়ে এলে জিরা গুড়া দিন। ভাঁজুন।এবার হলুদ গুড়া দিন। ভাঁজুন। আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে।ভাঁজুন, এমনি একটা অবস্থায় এসে যাবে। এবার চাউল দিয়ে দিন। চাউল সহ ভাঁজুন। এবার পানি দিন।পানি চাউলের উপরে এক ইঞ্ছির মত হতে হবে, যারা পোলাউ রান্না করতে পারেন, আশা করি তাদের এই পানি দেয়ার সমস্যা হবে না! এই পানি চাউলের উপর নির্ভর করে, চাউল পুরাতন হলে পানি একটু বেশি লাগে। ঠিক এই সময়ে লবন দেখে নিন, এই পানি মুখে দিয়ে লবন লাগবে কি না বুঝতে পারবেন। পানিটা কটা হতে হবে। (ঠিক এই সময়েই ফাইন্যাল লবন দিন)আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে। ঢাকনা দিন, মিনিট ১০ বা বেশি সময় লাগবে। খেয়াল রাখতে হবে। পানি কমে এও অবস্থায় এসে যাবে। নাড়িয়ে দিন।আরো কয়েক মিনিট রাখুন, তবে এই সময়ে চুলায় একটা তাওয়া দিন যাতে আগুন পাত্রে সরাসরি না লেগে তাপ লাগে। এটা অনেকটা দমের মত ব্যাপার। পাত্রের তলায় লেগে যাবার সুযোগ থাকবে না!ঝরঝরে হল কিনা দেখুন। নাড়িয়ে দিন। এই সময়ে যদি দেখেন, চাউল শক্ত আছে, তবে আরো পানি ছিটিয়ে দিন এবং নাড়িয়ে আবারো ঢাকনা দিয়ে কয়েক মিনিট রাখুন।এই নিন একদম ঝরঝরে ‘জিরা ভাত’।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : আয়ান আইটি